তা হল সেল্ফ মোটিভেশন
মোটিভেশন কি ?
মোটিভেশন দুই রকমের হয়।
১। Intrinsic (অন্তর্নিহিত)
২। Extrinsic (বাহ্যিক)
১। Intrinsic : স্বকীয়। যা প্রাকৃতিকভাবে একজন মানুষের নিজের ভেতর থেকেই আসে। পরীহ্মায় ভালো গ্রেড পাওয়ার জন্য সারারাত পড়াশুনা করা , একটি নির্দিষ্ট লহ্ম্য অর্জনের জন্য নিজের ভেতরের ইচ্ছাশক্তিই ..
২। Extrinsic : অর্থাৎ যখন আমরা একজন মোটিভেশন স্পিকারের কথা শুনে ভা ভিডিও দেখে অনুপ্রেরণা পাই। যেমন অন্য কারো সফলতার গল্প শোনার পর মনে হয় , এটা আমাদেরও করতে হবে।
সহজ কথায়, মোটিভেশন হচ্ছে এমন এক উৎস যা আপনার মন-তাই প্রতিনিয়ত নিজেকে মোটিভেট রাখতে কিছু উপায় আমাদের অবশ্যই জানা প্রয়োজন । তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো।
লক্ষ্য নির্ধারণ :
পরীক্ষায় যখন লিখতে দেয়া হয় “তোমার জীবনের লক্ষ্য” রচনা লিখো অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী বেশি নাম্বার পাওয়ার জন্য লিখে ডাক্তার অথবা ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই । একদম মুখস্থ লেখা যাকে বলে। এভাবেই আসলে স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হয় , নিজেরাই জানে না কি হতে চায়। সবাই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়।
বিখ্যাত সেলস ট্রেইনার রাজিব আহমেদ স্যারের বইয়ে লিখেছিলেন, “আপনার পিতার ৫০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একটি শুক্রাণু বিজয়ী হয়ে আপনার মা’র গর্ভাশয়ে পৌঁছেছিলো, সেই শুক্রাণুটিই আজকের আপনি। সুতরাং, স্রষ্টা আপনাকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন বিজয়ী করে। আপনি কেন হেরে যাবেন? স্রষ্টা আপনাকে বিজয়ী করে তার কাছে ফেরত নিতে। আপনি যদি হার না মানেন, আপনাকে হারানোর সহ্মমতা কারো নেই।